• মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪২৯

সারা দেশ

আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান ও তার স্ত্রীর কারাদণ্ড

  • প্রকাশিত ২৫ জানুয়ারি ২০২৪

এক গ্রাহকের করা চেক প্রতারণার মামলায় বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) ঢাকার দ্বিতীয় যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক তসরুজ্জামান এ রায় ঘোষণা করেন। একই সঙ্গে তাদের ৩ লাখ ৪৬ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

বাদীপক্ষের আইনজীবী নিকুঞ্জ বিহারী আচার্য্য রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

২০২২ সালের ১৯ মে নুরুজ্জামান রিপন নামে এক প্রাহক বাদী হয়ে মামলাটি করেন। রিপন ঢাকা বিশেষ জজ আদালত-৭ এর গাড়িচালক।

মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০২১ সালের ৮ জুন আলেশা মার্ট থেকে ডিসকাউন্টে ক্রয়ের জন্য একটি মোটরসাইকেল অর্ডার করেন রিপন। মূল্য বাবদ ২ লাখ ৫০ হাজার ৩১০ টাকা বিকাশ ও নগদ অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে পরিশোধ করেন তিনি। কিন্তু ৪৫ পরেও আলেশা মার্ট তাকে মোটরসাইকেল বুঝিয়ে দেয়নি। এরপর মোটরসাইকেল হস্তান্তরে ব্যর্থ হয়ে ওই বছরের ২৮ ডিসেম্বর মোটরসাইকেলের ক্ষতিপূরণ বাবদ ৩ লাখ ৪৬ হাজার ৫০০ টাকা চেক প্রদান করে আলেশা মার্ট। পরবর্তীতে ২০২২ সালের ২০ মার্চ ঢাকার সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের ডিস্ট্রিক কাউন্সিল হল শাখায় চেক নগদায়নের জন্য জমা দিলে সেটি ডিজঅনার হয়। পরবর্তীতে একাধিকবার টাকার বিষয়ে আলেশা মার্টের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তারা টালবাহানা করতে থাকে। পরে মামলা করেন রিপন।

এদিকে, গত ১৪ জানুয়ারি রাজধানীর বনানী থেকে মঞ্জুর আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। পরদিন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তার জামনি মঞ্জুর করেন।

উল্লেখ্য, যাত্রা শুরুর পর থেকেই বহু গ্রাহককে পণ্য না দিয়ে কিংবা টাকা ফেরত না দিয়ে ই-কমার্স ব্যবসার আড়ালে প্রতারণার মাধ্যমে তারা টাকা পাচারের (মানি লন্ডারিং) অভিযোগ উঠে আলেশা মার্টের বিরুদ্ধে।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads